বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ

বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে। বর্তমান বন্যা পরিস্থিতিতে অবস্থা মোকাবেলা ও ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসের জন্য সময়োপযোগী এবং কার্যকর কিছু বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করা অতীব জরুরি বিষয়।

বর্তমানে-বন্যা-পরিস্থিতি-মোকাবেলায়-পদক্ষেপ-গ্রহণ
বন্যা একটি ভয়াবহ দুর্যোগ, তাই বন্যা থেকে আমাদেরকে সবসময় সতর্ক থাকা উচিত। এই আর্টিকেলে আমরা জানতে পারবো কিভাবে বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা যায়। বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে সেগুলো আলোচনা করা হবে।

সূচিপত্রঃ বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ

বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ

বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে অবশ্যই ভাবতে হবে, কোন পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে বন্যা পরিস্থিতি তাড়াতাড়ি মোকাবেলা করা সম্ভব হয়। বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, এই দুর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের বিশেষ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে, যেন আমরা খুব দ্রুততার সাথে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে পারে।

বন্যার সময় অনেক মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হয়, এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ক্ষয়ক্ষতি হয় যেমন বসতবাড়ি,  রাস্তাঘাট, সেতু, ফসলী জমি প্রভৃতি। এতে করে বোঝা যায় বন্যার সময় মানুষ অনেক বিপদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। এ সময় মানুষ অনেক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ে কেননা কোন কর্মসংস্থান থাকে না এবং কর্মস্থানে যেতেও পারে না।

তাই বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিশেষ বিশেষ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করলে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা অনেকটা কার্যকর হবে বলে আমি আশা করি। এই আর্টিকেলে আমরা জানতে পারবো কোন পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করলে খুব দ্রুততার সাথে বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা যায়।

বন্যার কারণ ও এর প্রভাব বিশ্লেষণ

বন্যার কারণ ও এর প্রভাব বিশ্লেষণ করতে হবে, কেননা এর কারণ না জানতে পারলে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করলে তা সঠিকভাবে কার্যকর হবে না। তাই বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে এর কারণ ও প্রভাব বিশ্লেষণ করা অনেক জরুরী। বন্যা আসলে বিভিন্ন কারণে ঘটে থাকে। এর মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কারণ অতিবৃষ্টিপাত, নদীর বাঁধ ভেঙে যাওয়া, জলধারা ও জলাশয়ের অতিরিক্ত পূর্ণতা প্রভৃতি।

বন্যা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ হলে কি হবে বাংলাদেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কারণেও বন্যা সংঘটিত হয়ে থাকে। দেশে থাকা বিভিন্ন বাঁধ বিদেশ কর্তৃক পরিচালিত বর্ষার সময় যখনই বাদ গুলো খুলে দেয় তখন বাংলাদেশে ব্যাপক আকারে বন্যা সংঘটিত হয়ে থাকে। তাই আমাদের রাজনৈতিক থেকে শুরু করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কাঠামোগত পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে।

বন্যায় প্রাথমিক সর্তকতা ব্যবস্থা গ্রহণ

বন্যায় প্রাথমিক সর্তকতা ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। এই প্রাথমিক সর্তকতা ব্যবস্থা গ্রহণ করলে বন্যার্থদের জন্য অনেক মঙ্গলজনক। কেননা এতে করে তাদের জীবন থেকে অন্যান্য অনেক কিছু রক্ষা পায়। তাই বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে বন্যায় প্রাথমিক সর্তকতা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এ কাজটি করা আমাদের জন্য অতীব জরুরি বিষয়।

বন্যা হওয়ার আগে জনগণকে সতর্ক করার জন্য এই প্রাথমিক সতর্ক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হয়। আসলে এই প্রাথমিক সর্তকতা ব্যবস্থা গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সতর্ক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন মোবাইল এর মাধ্যমে এসএমএস করে, রেডিওতে, টেলিভিশনে, সাইরেন বাজিয়ে। এ সকল কাজ করলে জনগণ অনেক সতর্ক থাকবে।

বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আগে বন্যার প্রাথমিক সর্তকতা ব্যবস্থা আমাদের আগে মাথায় নিয়ে আসতে হবে। কেননা এই মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে দেশের অনেক ক্ষয়ক্ষতি ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে।

বন্যার পূর্বাভাস ও মনিটরিং সিস্টেম গ্রহণ করা

বন্যার পূর্বভাস ও মনিটরিং সিস্টেম গ্রহণ করা, বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার আরেকটি অন্যতম মাধ্যম। বন্যার পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য সঠিক মনিটরিং সিস্টেম থাকা জরুরি বিষয় বলে আমি মনে করি। বর্তমানে প্রযুক্তির উন্নয়নের জন্য আমাদের সঠিক পূর্বভাস ও মনিটরিং সিস্টেম খুব কার্যকর এবং দ্রুততর।
বর্তমানে-বন্যা-পরিস্থিতি-মোকাবেলায়-পদক্ষেপ-গ্রহণ
তাই আশা করা যায়, উন্নত প্রযুক্তি গ্রহণ করার মাধ্যমে বন্যার পূর্বভাস ও সঠিক মনিটরিং সিস্টেমের মাধ্যমে এবং পানির স্তর নিরীক্ষণ করা এবং উপগ্রহের মাধ্যমে পর্যবেক্ষণ করা গেলে বন্যা পরিস্থিতি পূর্বে জানা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। তাই বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এই পদক্ষেপটি গ্রহণ করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। 

জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা

জরুরী উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা বন্যার সময় অতীব জরুরি একটি বিষয়। বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার এটি আরেকটি বিষয়। কেননা বন্যার সময় জরির উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করলে মানুষের ক্ষয়ক্ষতি অনেকাংশে হ্রাস পায়। তাই আমাদের মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা বর্তমান বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

প্রতিটি মানুষের উচিত হাতে হাত রেখে কাজ করা অর্থাৎ কোন গ্রাম বা কোন উপজেলায় বা কোন জেলায় যদি বন্যা দেখা যায় তাহলে অন্য জেলা বা অন্য গ্রাম বা অন্য উপজেলার মানুষদেরকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে হবে। এই কাজগুলো করলে জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম পরিচালনা করা অনেকাংশই সহজ হবে।

বন্যায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জরুরী চিকিৎসা সেবা প্রদান

বন্যায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করা অতীব জরুরি বিষয়। কেননা এই সময় বন্যা কবলিত মানুষের মাঝে অনেক পানিবাহিত রোগ দেখা যায়। তাই স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জরুরী চিকিৎসা সেবা প্রদান অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তাই আমি মনে করি বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার মধ্যে একটি।

বন্যার কারণে বিভিন্ন পানিবাহিত রোগের মধ্যে ডায়রিয়া, টাইফয়েড এবং অন্যান্য পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে। এ কারণে বন্যার সময় একটি অস্থায়ী ক্যাম্প তৈরি করতে হবে যেন সেখান থেকে জনগণ জরুরী চিকিৎসা সেবা প্রদান পায়।

বন্যায় ত্রাণ সরবরাহ ও বিতরণ ব্যবস্থা

বন্যায় ত্রাণ সরবরাহ ও বিতরণ ব্যবস্থা বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় পদক্ষেপ গ্রহণ করার অন্যতম একটি বিষয়। বন্যার সময় ত্রাণ সরবরাহ ও বিতরণ ব্যবস্থা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ খাদ্য সংকটে পড়ে। এ সময় দ্রুত ত্রাণ পৌঁছানো অনেক জরুরী। শুকনো খাবার, পানি ও ওষুধ এবং অন্যান্য জরুরি সামগ্রী সরবরাহ এবং সঠিকভাবে বিতরণ করা একটি অন্যতম চ্যালেঞ্জ।

এই সময় উৎসুক মানুষের কাছ থেকে ত্রাণ সরবরাহ করতে হবে এবং বন্য কমলিত মানুষের কাছে সঠিকভাবে বিতরণ করতে হবে। সঠিকভাবে বিতরণের জন্য একটি টিম গঠন করতে হবে এবং সুষ্ঠ পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ত্রাণ সরবরাহ ও বিতরণ করতে হবে।
বর্তমানে-বন্যা-পরিস্থিতি-মোকাবেলায়-পদক্ষেপ-গ্রহণ

বন্যায় অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র স্থাপনা পরিচালনা করা

বন্যায় অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র স্থাপনা ও পরিচালনা করা অনেক ভালো একটি বিষয়। অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র করলে মানুষ একটি নিরাপদ আশ্রয় পায়। ফলে মানুষের নানাবিধ ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পায়। এই অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্র স্থাপনা ও পরিচালনা করা বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

বন্যার সময় অবশ্যই প্রতিটি বন্যাকবলিত মানুষকে এই অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে আসতে হবে তাহলে তাদের জীবন অন্তত রক্ষা পাবে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কোন কাজ করাই উচিত নয়, তাই বন্যার সময় যত সম্ভব তাড়াতাড়ি আশ্রয় কেন্দ্রে চলে আসতে হবে।

বন্যার পর পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন কার্যক্রম ব্যবস্থা করা

বন্যার পর পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন কার্যক্রম ব্যবস্থা করা একান্ত জরুরি। কেননা বন্যার পর পুনর্বাসন ও পুনর্গঠন কার্যক্রম না করলে সেখানকার জনগণ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারণ বন্যার সময় বা বন্যার পর তারা আর্থিকভাবে দুর্বল থাকে, কেননা তাদের কোন কর্মসংস্থান থাকে না। এমনিতেই বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। এ দেশে প্রায় মানুষ কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল।

কৃষির উপর নির্ভর বলেই বন্যার সময় বা বন্যার পর তৎক্ষণাৎ কোন কর্ম করতে পারে না। তাই তাদের জন্য পুনর্বাসন বা পুনর্গঠন কার্যক্রম ব্যবস্থা অনেক জরুরী। এসময় বন্যা কবলিত মানুষের জীবিকা পুনরুদ্ধার করা প্রয়োজন।

জলমগ্ন এলাকায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা

জলমগ্ন এলাকায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে আমি মনে করি। বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় এই পদক্ষেপটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বন্যা পরিস্থিতিতে সড়ক, নৌপথ এবং রেলপথ যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা অপরিহার্য বিষয়। জলমগ্ন এলাকায় যান চলাচল স্বাভাবিক রাখতে যে সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত তার সবগুলোই গ্রহণ করতে হবে। 

বন্যার পরে জলমগ্ন এলাকায় কাঠামোগত ও অবকাঠামগত উন্নয়ন করতে হবে। যেন প্রত্যেকটি মানুষ খুব দ্রুত স্বস্তি বোধ করে। এটি অবশ্যই একটি অপরিহার্য বিষয়। মনে রাখতে হবে বন্যা কবলিত এলাকার মানুষকে যদি দ্রুত তাদের জান ও মালের নিরাপত্তা দিতে হয় তাহলে অবশ্যই যান চলাচল স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করতে হবে।

বন্যায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংগ্রহ

বন্যায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা সংগ্রহ করতে হবে, তাহলে দেখা যাবে যে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলায় যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত তা সবগুলোই সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হবে। কিভাবে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও সহায়তা পাওয়া যায় এ বিষয়ে বিভিন্ন আলোচনা করতে হবে এবং সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। 

উন্নত দেশগুলো অনুন্নত বা উন্নয়নশীল দেশকে বিভিন্নভাবে সহযোগিতা করে থাকে। এ সময় বন্যা কবলিত মানুষ অনেক দুর্ভোগে থাকে। তাই বন্যা কবলিত মানুষদের জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন।

বন্যা জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

বন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি গ্রহণ করতে হবে। বন্যা মোকাবেলার জন্য জনগণের সচেতনতা বৃদ্ধি খুবই প্রয়োজন। নানা ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মসূচির মাধ্যমে জনগণকে বন্যা মোকাবেলার প্রস্তুতি সম্পর্কে সচেতন করা যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের গণসংযোগে বন্যা সম্পর্কে বক্তৃতা প্রদান। 

মানুষকে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া এবং বিভিন্ন মাধ্যম থেকে হতে পারে সেটা গণমাধ্যম বা অন্যান্য কিছু যেভাবেই হোক বন্যা সম্পর্কে জনসাধারণতাব বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি নেওয়া অনেক জরুরী।

বন্যা প্রতিরোধী অবকাঠামো নির্মাণ করা

বন্যা প্রতিরোধী অবকাঠামো নির্মাণ করতে হবে। এই অবকাঠামো গুলো দীর্ঘমেয়াদী হতে হবে। বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো উন্নয়ন একটি অপরিহার্য বিষয়। যেখানে বন্যা হয় বা যেসব অঞ্চলে বন্যা হয় সেখানে বন্যা প্রতিরোধীবাদ শেষ ব্যবস্থা জলা ধান নির্মাণ এবং অন্যান্য অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে।

বন্যা কবলিত প্রতিটি মানুষকে নিরাপদ রাখতে হলে অবশ্যই অবকাঠামোর উন্নয়ন করতে হবে। প্রতিটি মানুষের জান ও মালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এ কারণেই বন্যা প্রতিরোধী অবকাঠামো নির্মাণ করা অত্যন্ত জরুরী বিষয়।

উপসংহার

শেষ কথায় বলা যায় বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য যেসব পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত তা উপরোক্ত আলোচনায় বোঝা যায়। উপরিক্ত আলোচনায় যে সকল পদক্ষেপ গুলোর কথা আলোচনা করা হয়েছে অবশ্যই তা বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য ইতিবাচক বলে আমি মনে করি।

আমাদের অবশ্যই মনে রাখা উচিত যে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা মহামারী থেকে নিজেকে এবং নিজ জাতিকে রক্ষা করতে হলে অবকাঠামোর উন্নয়ন আবশ্যক। অবকাঠামোর উন্নয়ন হলে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবেলা করা সম্ভব। 





এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জিনেউস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url