কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা - সৌন্দর্য বৃদ্ধির সহজ পদ্ধতি

কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা এই আর্টিকেলে এখন আমরা জানবো কলার খোসা দিয়ে কিভাবে রূপচর্চা করে প্রাকৃতিক উপায়ে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা যায়। প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে রূপচর্চা আজকাল খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

কলার-খোসা-দিয়ে-রূপচর্চাকলার খোসা এমন একটি উপাদান যা সাধারণত আমরা ফেলে দিই, কিন্তু এর অসাধরণ কিছু গুনাগুন রয়েছে যা চুলের যত্নে ও ত্বকের যত্নে ব্যবহার হয়ে থাকে। এছাড়া এর আরো গুনাগুন রয়েছে যা আমরা নিম্নে আলোচনা করব।

সূচিপত্রঃ কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা - সৌন্দর্য বৃদ্ধির সহজ পদ্ধতি

কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা

কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা শুনতে অবাক লাগলেও! হ্যাঁ এটাই সত্য, কলার খোসা দিয়ে এখন রূপচর্চা করা যায় ঘরে বসেই।সৌন্দর্য বৃদ্ধির এই সহজ পদ্ধতি আপনারা বাড়িতে বসেই করতে পারেন। কলার খোসাতে অনেক পুষ্টিগুণ বিদ্যমান। কলার খোসা দিয়ে বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে রূপচর্চা করা যায়। আর রূপচর্চার মাধ্যমে আপনার সৌন্দর্য বৃদ্ধি ঘটে।

এই সৌন্দর্য বৃদ্ধির সহজ পদ্ধতি আপনি অনেক ভালোভাবেই করতে পারবেন। কলার খোসাতে থাকা বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি মান শুধু যে রূপচর্চা করে তা নয়, রূপচর্চার পাশাপাশি চুলের যত্নে ও বিভিন্ন স্থানের কালো দাগ দূর করতে কার্যকরি ভূমিকা পালন করে। আমরা সাধারণত মুখের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগি। এ সকল সমস্যার ভিতরে অন্যতম সমস্যা মুখের দাগ।

মুখের এই বিভিন্ন ধরনের দাগ হতে পারে সেটি কালো দাগ, ব্রণের দাগ এবং চোখের নিচ দিয়ে কালি পরা এ ধরনের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় কলার খোসা দিয়ে পেস্ট করে নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে ঐ সকল কালো দাগ ধীরে ধীরে দূর করা যায়।তবে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে প্রত্যেকটা কাজ খুব সুন্দর ভাবে করতে হবে। কোন ভুল ত্রুটি করে ব্যবহার করলে কখনোই ভালো হয় না।

কলার খোসার গুনাগুন ও রূপচর্চা টিপস

কলার খোসার গুনাগুন ও রূপচর্চা টিপস চলুন জেনে নেওয়া যাক। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা করা যায় খুব সহজেই। কলার খোসা ভিটামিন ও খনিজ সমৃদ্ধ যা ত্বক ও চুলের জন্য খুবই উপকারী জিনিস। এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, বি, সি, ই, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। 

এছাড়াও এতে আরো আছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা কমাতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কলার খোসা শুধু ত্বক বা চুলের জন্যই নয় দাঁত উজ্জ্বল করতে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। কলার খোসায় থাকা ম্যাগনেসিয়াম দাঁতের দাগ দূর করে এবং উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এছাড়া চোখের নিচের কালো কালি পরা দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

কলার খোসাতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ শুধু ত্বক উজ্জ্বল নয় বরং ত্বক ফর্সা করতেও সাহায্য করে। এমনকি ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। আমরা যদি এর সঠিক প্রয়োগ মাত্রা ঠিক রেখে ব্যবহার করতে পারি, তাহলে বলার খোসার গুনাগুন আমরা বুঝতে পারবো। কলার খোসা দিয়ে সৌন্দর্য বৃদ্ধি বা রূপচর্চা যেটাই বলুন না কেন এটা কিন্তু ব্যয়বহুল না।

ত্বকের যত্নে কলার খোসা

ত্বকের যত্নে কলার খোসা অনেক উপকারী। আমাদের ত্বকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। এ সকল সমস্যার কারণে আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করে থাকে। বিভিন্ন ধরনের এ সকল ক্রিম ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের ত্বক আরো নষ্ট হয়ে যায়। তাই যদি আমরা ত্বকের যত্নে কলার খোসা ব্যবহার করে থাকি তাহলে আমরা অনেক ভাবেই লাভবান হব। কেননা কলার খোসা দামি কোন জিনিস নয়।

এটি মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। কলার খোসায় ভিটামিন সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। আপনি কলার খোসা মুখে ঘষে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে পারেন, সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার এভাবে ব্যবহার করলে ত্বক-মসৃণ ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে।

এটা ব্রণ ও ফুসকুড়ি কমাতে অনেক উপকারী ভূমিকা পালন করে। কলার খোসায় থাকা অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান ব্রণ ও ফুসকুড়ি দূর করতে সাহায্য করে। কলার খোসা সরাসরি আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে রেখে কিছুক্ষণ পর ধুয়ে ফেলুন, দেখবেন যে নিয়মিত ব্যবহার করলে ব্রণ ফুসকুড়ি নেই। 

এটার আরেকটি গুণাগুণ রয়েছে ত্বকের যত্নে সেটা হচ্ছে বলিরেখা প্রতিরোধ করে। এন্টিঅক্সিডেন্ট ও সিলিকা সমৃদ্ধ কলার খোসা ত্বকের বলে রেখা কমাতে সাহায্য করে থাকে। এটি নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ ও তরুণ দেখাবে। কলার খোসা দিয়ে ত্বক মেসেজ করলে কোলাজেন উৎপাদন বাড়ে, যা বলিরেখা প্রতিরোধ করে।

চুলের যত্নে কলার খোসা

চুলের যত্নেও কলার খোসা অনেক উপকারী। শুধু কি এটা রূপচর্চা করে তা নয় চুলের যত্নেও এটা ব্যবহার হয়ে থকে। রূপচর্চা শুধু ত্বকে করলে হয়না, চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি হলে একটি সম্পূর্ণ রূপচর্চা হয়।  এটি চুলের খুশকি দূর করতে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কলার খোসার এন্টিফাঙ্গাল গুণ খুশকি দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
চুলের-যত্নে-কলার-খোসা
কলার খোসা পেস্ট করে তা স্ক্যাল্পে লাগিয়ে ২০ -৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন, দেখবেন এতে চুলের খুশকি কমে যাচ্ছে দিন দিন। আপনার চুল স্বাস্থ্য উজ্জ্বল হয়ে উঠছে। এটি শুধু চুলের খুশকি দূর করতে নয় বরং চুলের বৃদ্ধি বাড়াতেও এটি অনেক সাহায্য করে। চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে এতে রয়েছে পটাশিয়াম অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ উপাদান। 

পটাশিয়াম অন্যান্য খনিজ সমৃদ্ধ উপাদান কলার খোসা চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। নিয়মিত কলার খোসা দিয়ে স্ক্যাল্প মেসেজ করলে চুলের গোড়া মজবুত হয় এবং চুলের বৃদ্ধি বাড়তে থাকে। তাই নিয়মিত এটি ব্যবহারে আপনার চুল হয়ে উঠবে আরও সুন্দর ও স্বাস্থ্য উজ্জ্বল।  

কলার খোসার উপকারিতা 

কলার খোসার বেশ কয়েকটি উপকারিতা রয়েছে। আমরা কম বেশি এটা সবাই জানি। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা এই প্রবন্ধে চলুন এখন জেনে নিয়ে যাক কলার খোসার উপকারিতা সম্পর্কে। নিম্নে কয়েকটি কলার খোসার উপকারিতা উল্লেখ করা হলো।

  • কলার খোসা নিয়মিত ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের ত্বক স্বাস্থ্য-উজ্জ্বল হবে।
  • চুলের খুশকি দূর করতে ও চুল বৃদ্ধিতে কলার খোসা অনেক উপকারী।
  • কলার খোসা মুখে ব্রণের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
  • মুখের কালো দাগ দূর করতে কলার খোসা ব্যবহার করা হয়।
  • দাঁতের ময়লা দূর করতে এবং আমাদের দাঁতকে শক্ত করতে এটি সাহায্য করে।
  • শরীরের বিভিন্ন কাটা জায়গায় জ্বালাপোড়া কমাতে ব্যবহার করা হয়।
  • বিভিন্ন ধরনের দাদ-চুলকানি দূর করতে ব্যবহার করা হয়।

আরও পড়ুনঃ শীতের পিঠা-পুলি বানানোর নতুন কৌশল

কলার খোসার ফেসপ্যাক

কলার খোসার ফেসপ্যাক তৈরি করতে হলে আমাদের কিছু উপাদান, প্রস্তুত প্রণালী ও ব্যবহারের প্রক্রিয়া আছে, যে গুলো সঠিকভাবে নিয়ম করে ব্যবহার করতে হবে। প্রথমে উপাদানগুলো সঠিকভাবে নিজের কাছে রাখতে হবে। উপাদানগুলো হলো পাকা কলার খোসা, মধু (এক চা চামচ), দই (এক টেবিল চামচ),

প্রস্তুত প্রণালী, প্রথম একটি পাকা কলা থেকে খোসা খুলে নিন। তারপর কলার খোসা ছোট ছোট টুকরো করে ব্লেন্ডারে নিন। খোসার সঙ্গে মধু এবং দই যোগ করে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে পেস্ট তৈরি করুন।
ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন, তৈরি করা পেস্ট মুখে ও গলায় লাগান। এভাবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিন, এরপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।

আপনি তাজা খোসা ব্যবহারের জন্য ফ্রিজে তিন থেকে চার দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারবেন।দীর্ঘদিনের জন্য খোসা সংরক্ষণ করার জন্য আপনি শুকিয়ে গুঁড়ো করে রাখতে পারবেন। পরে যে কোন সময় আপনি এটাকে ফেসপ্যাক বানিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।

কলার খোসা ব্যবহারের নিয়ম

বিভিন্ন কাজে কলার খোসা ব্যবহারের নিয়ম রয়েছে। ত্বক, চুল, মুখের দাগ ও দাঁতের ময়লা দূর করতে প্রত্যেকটির আলাদা আলাদা ব্যবহারের নিয়ম রয়েছে। নিম্নে নিয়ম গুলো উল্লেখ করা হলো

মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যেভাবে ব্যবহার করবেন
প্রথমে একটি তাজা কলার খোসা নিন। এরপর ভেতরে সাদা অংশটি মুখে মৃদুভাবে ঘষুন, এভাবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে দিন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই তিনবার এভাবে পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
ব্রণ ও ফুসকুড়ি কমাতে যেভাবে ব্যবহার করবেন
প্রথমে আক্রান্ত স্থানে খোসার ভেতরের অংশটি ধীরে ধীরে ঘষুন। এরপর পাঁচ থেকে দশ মিনিট ঘষার পর ১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। প্রতিদিন বা একদিন পরপর এই পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রণ ও ফুসকুড়ি কমে আসবে ইনশাআল্লাহ্‌।
বলিরেখা প্রতিরোধের জন্য যেভাবে ব্যবহার করবে
প্রথমে কলার খোসা ত্বকে মেসেজ করুন। এভাবে ২০ মিনিট রেখে দিন, ধুয়ে ফেলার পর ত্বকে ময়শ্চারাইজার লাগান সপ্তাহে দুই তিনবার ব্যবহার করুন।
খুশকি দূর করতে যেভাবে ব্যবহার করবেন
প্রথমে কলার খোসা ব্লেন্ড করে পেস্ট তৈরি করুন। তারপর স্কাল্পে পেস্টটি মেখে ২০ মিনিট রেখে দিন, এরপর সাধারন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইবার এ পদ্ধতি অনুসরণ করুন তাহলে খুশকি কমে যাবে।
চুলের বৃদ্ধি বাড়াতে যেভাবে ব্যবহার করবেন
প্রথমে কলার খোসার পেস্ট করে তাতে কিছু তেল যেমন নারিকেল তেল বা অলিভ অয়েল মেশিয়ে নিন। এরপর মিশ্রণটি স্কাল্পে লাগিয়ে মেসেজ করুন, এরপর ৩০ মিনিট রেখে সাধারন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে এক থেকে দুইবার ব্যবহারে চুলের বৃদ্ধি পেতে পারে।
দাঁত উজ্জ্বল করতে যেভাবে ব্যবহার করবেন
প্রথমে কলার খোসার ভেতরের সাদা অংশ দিয়ে দাঁতে দুই-তিন মিনিট ঘষুন তারপর সাধারণভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। এভাবে প্রতিদিন একবার এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে দাঁতের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
দাঁত-উজ্জ্বল-করতে-যেভাবে-ব্যবহার-করবেন
চোখের নিচের কালি কমাতে যেভাবে ব্যবহার করবেন
প্রথমে কলার খোসা ছোট টুকরো করে কেটে চোখের নিচে রাখুন। এভাবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রেখে দিন, তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহার চোখের নিচের কালো কালি দাগ কমে যাবে। 

কলা দিয়ে মুখ ফর্সা

কলা দিয়ে মুখ ফর্সা করতে পারবেন আপনি খুব সহজে। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা - সৌন্দর্য বৃদ্ধির সহজ পদ্ধতি এখানে এখন আমরা জানবো কিভাবে কলা দিয়ে মুখ ফর্সা করা যায়। এ জন্য আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে নিম্নে এগুলো বর্ণনা করা হলো।

প্রথমে আপনাকে কলা দিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করতে হবে। ফেসপ্যাক তৈরি করতে হলে আপনাকে একটি পাকা কলা ও ১ চামচ মধু প্রয়োজন হবে। এরপর প্রথমে ওই পাকা কলাটি ভালোভাবে মিহি করে নিতে হবে। তারপর তার সাথে মধু মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে, পেস্টটি মুখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে দিতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলে দিতে হবে।

এর ফলে দেখা যাবে ত্বক ময়েশ্চারাইজ হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে। আরেকটি ফেসপ্যাক হচ্ছে কলা ও লেবুর ফেসপ্যাক। এতে প্রয়োজন হবে একটি পাকা কলা ও এক চামচ লেবুর রস। এটি তৈরি করতে হলে পাকা কলা ভালোভাবে মিহি করে নিতে হবে। এরপর লেবুর রস মিশাতে হবে, মিশানোর পর পেস্টটি মুখে ১৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।

শেষ কথা

প্রতিদিনের রূপচর্চায় কলার খোসা একটি সহজ, সাশ্রয়ী এবং প্রাকৃতিক উপায়। চুলের ও ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে এটি আপনার রূপচর্চার রুটিনে এক নতুন মাত্রা যোগ করতে পারে। কলার খোসা দিয়ে রূপচর্চা অনেক সহজলভ্য একটি সৌন্দর্য বৃদ্ধির পদ্ধতি।

এই আর্টিকেল পড়ে আপনাদের যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করে জানাবেন।আশা করি আপনারা এই আর্টিকেল পড়ে অনেক উপকৃত হবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জিনেউস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url