অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কিভাবে অনলাইনে ইনকামের সাইট থেকে বিকাশ পেমেন্ট নেওয়া যায়। বাংলাদেশে চাকরি ব্যবস্থা ভালো না হওয়ার কারণে এখন প্রায় শিক্ষিত বেকার যুবক অনলাইনের পথ বেছে নিচ্ছে।
এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হবে কিভাবে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন প্লাটফর্ম থেকে ইনকাম করতে পারবেন, পাশাপাশি বিকাশ ব্যবহার করে সে আয় নিরাপদে তুলতে পারবেন।বিশেষভাবে বাংলাদেশ ব্যবহারকারীদের জন্য এটি সহায়ক।
সূচিপত্রঃঅনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
- অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
- সহজ ও নিরাপদে বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম
- অনলাইন ইনকাম সাইটে বিকাশ পেমেন্টের সুবিধা
- বিকাশ পেমেন্ট ব্যবহার ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে
- বিকাশের মাধ্যমে উপার্জন ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে
- অনলাইন শপিং সাইটে বিকাশ পেমেন্ট
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইটে বিকাশ পেমেন্ট
- সার্ভে প্ল্যাটফর্ম বিকাশ পেমেন্ট
- বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে ট্রেনিং ও কোর্স বিক্রি
- বিকাশ পেমেন্ট সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম
- ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিকাশ পেমেন্টের সুবিধা
- ব্লগিং ও কন্টেন্ট লেখে বিকাশের মাধ্যমে উপার্জন
- শেষ কথা
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া যায়। এখানে অনলাইন ইনকামের ধারণা এবং এর বিভিন্ন মাধ্যম গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে। বর্তমানে ইন্টারনেটের মাধ্যমে আয় করা কতটা সহজ ও এর সম্ভাবনা সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।
আগে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কম ছিল, কিন্তু বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। তাই অনলাইন ইনকাম এখন বর্তমানে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। অনলাইন ইনকামের একটি সুবিধা যে এটা ঘরে বসে আয় করা যায়। আর সুবিধা ডবল করতে বিকাশ পেমেন্ট মাধ্যমটি খুব ভালো।
সহজ ও নিরাপদে বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম
এখন আমরা জানবো সহজ ও নিরাপদে বিকাশ পেমেন্ট এর সিস্টেমগুলো। অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এই আর্টিকেলে আপনাদের কিছু টিপস শেয়ার করব যেন আপনারা বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে অনলাইন থেকে উপার্জন করতে পারেন। বাংলাদেশে বিকাশ পেমেন্ট সহজ ও নিরাপদ।বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই টাকা উত্তোলন করা যায়।
বাংলাদেশ টাকা উত্তোলনের জনপ্রিয় মাধ্যম হলো বিকাশ। বিকাশে বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয় হচ্ছে বিকাশের পেমেন্ট এর সুবিধা। আপনি বিভিন্ন কিছু মাধ্যম থেকে বিকাশে টাকা এনে, তা খুব সহজেই উইড্রো করতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন বিকাশের সেবা ও কার্যকর পদ্ধতি রয়েছে যা খুবই আকর্ষণীয়।
আরও পড়ুনঃ ফেসবুক থেকে আয় করার সহজ ১২ টি উপায়
অনলাইন ইনকাম সাইটে বিকাশ পেমেন্টের সুবিধা
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এখন আমরা জানবো বিকাশ পেমেন্ট এর সুবিধা। বিকাশ পেমেন্ট এর সুবিধা অনেক। বিকাশ পার্মেন্টের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম তুলতে চাইলে আপনাকে ব্যাংক একাউন্ট পেমেন্ট সিস্টেমের উপর নির্ভর করতে হবে না। এমনকি আন্তর্জাতিক পেমেন্ট সিস্টেমের উপর নির্ভর করতে হবে না। বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজেই দূরত্ব এবং ঝামেলা ছাড়া এটা উত্তোলন করা যায়।
অন্যান্য পেমেন্টের মাধ্যমে তুলনায় বিকাশ পেমেন্টের ট্রানজেকশন ফি সাধারণত একটু কম থাকে।বিশেষ করে ব্যাংক একাউন্ট টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে প্রচুর ফ্রি দিতে হয়, যা বিকাশের ক্ষেত্রে তুলনা মূলক ভাবে অনেক কম। প্রতিটি লেনদেনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য একটি পিন কোড বা otp ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড নিরাপত্তার ব্যবস্থার মাধ্যমে আপনার টাকা নিরাপদ থাকে।
আপনি যদি গ্রামেও থাকেন তাহলে টাকা উত্তোলন করা আপনার জন্য অনেক সহজ। কেননা বিকাশ সব জায়গায় সবখানে রয়েছে। বিকাশ অ্যাপ এবং ইউএসএসডি সিস্টেম ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজসাধ্য বিষয়। ভাইবার আপওয়ার্ড লেন্সের মধ্যে সাইটগুলোতে আপনি ট্রান্সফার উইস এর মাধ্যমে বিকাশ ফান্ড ট্রান্সফার করা যায়।
বিকাশ পেমেন্ট ব্যবহার ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে
ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে আপনি বিকাশ পেমেন্ট ব্যবহার করে খুব সহজেই টাকা উত্তোলন করতে পারেন। বাংলাদেশের জনপ্রিয় সাইট যেমন Upwork, Fiverr, Freelancer-এর মাধ্যমে বিকাশ ব্যবহার করে অর্থ গ্রহণ করতে পারেন। এছাড়া ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট, কন্টেন্ট রাইটিং, মার্কেটিং ইত্যাদি কাজ করে উপার্জন করা যায়।
অনেক ফ্রিল্যান্সিং সাইট আছে যেগুলো সরাসরি বিকাশকে পেমেন্ট করে না, তবে বিকাশের মাধ্যমে টাকা তোলার জন্য বিভিন্ন বিকল্প পদ্ধতি রয়েছে। যেমন transfer wish বা Payoneer মাধ্যমে বিকাশে ট্রান্সফার করতে পারেন। ফাইবার, Upwork, freelancer, সাইট গুলোতে Payoneer একাউন্ট করা যায়।এখান থেকে আপনি খুব সহজে বিকাশে নিতে পারেন। দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আপনি বিকাশের মাধ্যমে টাকা পেয়ে যাবেন।
বিকাশের মাধ্যমে উপার্জন ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে
বিকাশের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটপ্লে যে উপার্জন করা সম্ভব। আপনি বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসে। আপনি বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিক ডিজাইন, অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এবং আরো অন্যান্য অনেক কাজ আছে যে সকল কাজ করে আপনি খুব সহজেই বিকাশের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
আপনি যেকোনো পণ্য যেমন দারাজ কিংবা অন্যান্য বিদেশী সাইট amazon, ebay এসকল সাইটগুলো আপনি বিভিন্ন পণ্যের দাম দিয়ে বিক্রি করতে পারেন। আপনার উপার্জিত অর্থ পূর্বে ট্রান্সফার উইস নামে পরিচিত ছিল এখন বর্তমানে Wise নামে পরিচিত এই সাইট থেকে আপনি উপার্জিত অর্থ বিকাশে টান্সফার করতে পারেন।
অনলাইন শপিং সাইটে বিকাশ পেমেন্ট
বাংলাদেশে অনলাইন শপিং সাইটে বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যম রয়েছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেমন তার Daraz, Evaly এ সকল সাইটে বিভিন্ন ধরনের মার্কেটিং করে, হতে পারে সেটা এফিলিয়েট মার্কেটিং, হতে পারে সেটা পণ্যের সেবা নিশ্চিতকরণ, হতে পারে সেটা পণ্য ডেলিভারি, হতে পারে কোন পণ্যের বিবরণ, এভাবে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
উপার্জিত অর্থগুলো সরাসরি ভাবেই বিকাশ থেকে নিতে পারেন। এ সকল সাইটে ব্যাংকের সুবিধা থেকে বিকাশ পেমেন্ট সুবিধা অনেক বেশি। কেননা বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে খুব সহজেই বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেমগুলো জেনে বুঝে খুব সহজেই করা যায়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাইটে বিকাশ পেমেন্ট
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই জনপ্রিয় একটি বিষয়। যেখানে আপনি অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এর সুবিধা পাবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো পণ্য প্রচারণা করে আয় করা। অর্থাৎ আপনি কোন সাইটের পণ্য বা সেবা বিভিন্ন ভাবে মানুষের মাঝে প্রচারণা করে আয় করতে পারেন। এটা মূলত কমিশনের উপর ভিত্তি করে আয় করা হয়।
প্রত্যেকটি পণ্য বা সেবার জন্য আপনাকে সে সকল সাইট থেকে কিছু কমিশন দিবে, আপনি তাদের পণ্য প্রচারণার জন্য কমিশন পাবেন। এভাবে আপনি অ্যাফিলিয়েট করে আয় করতে পারবেন।এ সকল অর্থ আপনি পিওনের বা উইশ ব্যবহার করে বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন। Wise এর মাধ্যমে আয়কৃত টাকা বিকাশে ট্রান্সফার করতে পারবেন।
সার্ভে প্ল্যাটফর্ম বিকাশ পেমেন্ট
অনলাইন সার্ভের মাধ্যমে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এ সকল অর্থ আপনি খুব সহজেই বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। বিকাশ অ্যাপ এ সকল সুবিধা রয়েছে। অনলাইন সার্ভে, মাইক্রোটাস্ক, পিটিসি এর সকল সাইটগুলোর মাধ্যমে বিকাশ ব্যবহার করেন আর করতে পারবেন।
এ সকল সাইট থেকে টাকা উত্তোলন করতে হলে আপনাকে সর্বপ্রথম উইস বা পিওনের একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এটা মোবাইলের মাধ্যমে বা ডেক্সটপ বা পিসি ও ল্যাপটপের মাধ্যমে একাউন্টগুলো এক্টিভ করতে পারবেন। আপনার gmail দিয়ে এবং আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন দিয়ে সেগুলো পূরণ করলেই ওখানে একাউন্ট হয়ে যাবে।
একাউন্ট খোলার পর আপনি যা অর্থ উপার্জন করবেন তা সে একাউন্টে জমা হবে। জমাকৃত অর্থ ওই সকল অ্যাকাউন্টে যখন তাদের নীতিমালার মধ্যে থাকবে তখন আপনি টাকাগুলো ট্রান্সফার করতে পারবেন। ওই সকল অ্যাকাউন্টে মানি ট্রান্সফার নামে একটি অপশন আছে সেখান থেকে আপনি বিকাশ বেছে নিলে, আপনার বিকাশ নাম্বার দিলে সেখানে একটি ওটিপি গিয়ে কনফার্ম হয়ে মানি ট্রান্সফার হয়ে যাবে।
বিকাশ পেমেন্টের মাধ্যমে ট্রেনিং ও কোর্স বিক্রি
ট্রেনিং ও কোর্স বিক্রি বর্তমানে আয়ের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। অনলাইনেরে মাধ্যমটি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার সুবিধা আছে। উপার্জন করা অর্থ খুব সহজেই বিকাশ পেমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করে উত্তোলন করতে পারেন। আপনি যে কোন অনলাইন প্লাটফর্মে যেমন Udemy, Teachable, বা ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট কোর্স বিক্রি করে অর্থ সংগ্রহ করতে পারেন।
বিকাশ ট্রেনিং ও কোর্স বিক্রির আয় তুলতে ব্যাংক ট্রান্সফারের চাইতে কম খরচ এবং লেনদেনের প্রক্রিয়াটাই দূরত্ব সম্পন্ন হয়। এটি ছোটখাটো উদ্যোক্তার জন্য বিশেষভাবে অনেক উপকারী। বিকাশ ব্যবহারের মাধ্যমে যে কোন মানুষই এই পেমেন্ট খুব দ্রুততার সাথে তুলতে পারে।
বিকাশ পেমেন্ট সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম
বিকাশ পেমেন্ট সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মে এখন আমরা জানব কিভাবে সোশ্যাল মিডিয়াতে কাজ করে বিকাশ পেমেন্ট পাওয়া যায়। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলো যেমন ইউটিউব, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, লিংকিং, কন্টেন্ট ক্রিয়েশন কাজ করে আয় বিকাশের মাধ্যমে তুলতে পারবেন।
এ সকল সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি বিভিন্ন কোম্পানির সেবা প্রচারণা অথবা আপনার নিজের পণ্য বা সেবা মানুষের কাছে বিতরণ করে বা পৌঁছে দিয়ে আয় করতে পারেন। এখানে আপনি ছোটখাটো ব্যবসা দার করাতে পারেন। এ সকল ব্যবসায় একটাই সুবিধা, আপনাকে কোন ধরনের বাড়তি টাকা খরচ করতে হয় না।
কেননা এ সকল সাইট থেকে আপনি বিনামূল্যে প্রচারণা চালাতে পারেন। আপনাকে কোন ধরনের ঘর ভাড়া বা স্টোর ভরা দিতে হয় না, ফলে আপনি ওই সকল পণ্য বা সেবা বিভিন্ন স্টোরের চাইতে একটু কম মূল্যে দিতে পারেন। এর ফলে আপনার পণ্যটি বেশি পরিমাণ বিক্রি হয় ও প্রচারণা হয়। এ সকল সাইটে যে সকল অর্থ উপার্জিত আসে সেগুলো বিকাশ সিস্টেমের মাধ্যমে পেমেন্ট নেওয়া যায়।
ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিকাশ পেমেন্টের সুবিধা
কিপ্টোকারেন্সিতে বিকাশ পেমেন্ট এর সুবিধা আছে। আপনি বিভিন্ন কয়েন বিভিন্ন ওয়ালেট সংগ্রহ করে, সেগুলো বিকাশে ট্রান্সফার করা যায়। কিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং এবং মাইনিং সাইট গুলোর মাধ্যমে বিকাশ পেমেন্ট নেওয়া যায়। বিকাশে কিভাবে পেমেন্ট নিতে হয় উপরের আলোচনায় তা সুন্দরভাবে বলা হয়েছে।
প্রথমে মূলত আপনাকে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। এই বিকাশ একাউন্ট আপনি বাড়িতে বসে থেকেই তৈরি করতে পারবেন। বিকাশ একাউন্ট তৈরি করতে আপনার শুধু এনআইডি কার্ড লাগে। এন আই ডি কার্ড দিয়ে বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই তাদের প্রক্রিয়া অনুসারে একান্ত তৈরি করতে পারবেন।
তাদের কিছু প্রক্রিয়া রয়েছে যেমন প্রথমে আপনার একটি মোবাইল নাম্বার আপনার nid কার্ডের নাম্বার, তারপরে আপনার মুখের ছবি নিবে এরপর সাবমিট দিলে আপনার একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।আপনি বিকাশে ঢুকলেই বিভিন্ন অপশন দেখতে পাবেন। কিপ্টোকারেন্সিতে বিভিন্ন ওয়ালেট এর মাধ্যমে আপনি বিকাশে টাকা ট্রান্সফার করতে পারবেন।
ব্লগিং ও কন্টেন্ট লেখে বিকাশের মাধ্যমে উপার্জন
ব্লগিং এবং কনটেন্ট রাইটিং অনলাইনে আয় আরেকটি অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ব্লক লিখে পোস্ট তৈরি করে বা গেস্ট পোস্ট তৈরি করে অথবা নিজস্ব ব্লগ থেকে আয় করতে পারেন। আয়ের উৎস হতে পারে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন, স্পন্সরশীপ বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। Google AdSense, Media.net- এর মতো বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্ক থেকে আয় করা যায়।
আয় করা অর্থ Payoneer বা Wise ব্যবহার করে বিকাশে উত্তলোন করা যায়। এটা বাংলাদেশি ব্লগারদের জন্য একটি অন্যতম সহজ মাধ্যম। ফ্রিলান্স কন্টেন্ট লেখকরা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে আয় উত্তলোন করতে বিকাশ ব্যবহার করতে পারেন। যা খুবই দ্রুত ও সাশ্রয়ী।
শেষ কথা
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট এই আর্টিকেলে আপনারা এতক্ষন পড়লেন যে কিভাবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে কাজ করে সেই অর্থ বিকাশে নেওয়া যায় এবং কোন কোন ওয়েবসাইট থেকে কাজ করে বিকাশ থেকে টাকা উত্তোলন করা যায় সে সম্পর্কে জানলেন।
আপনাদের যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই সুন্দর একটি কমেন্ট করে জানাবেন।আমি আশা করি আপনারা একটু হলেও এখান থেকে উপকৃত হতে পারবেন।
জিনেউস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url