পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়- জানুন বিস্তারিত

পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এই আর্টিকেলে পাইলস কিভাবে চিরতরে মুক্তি করা যায় সে বিষয় সম্পর্কে আপনাদের কাছে বিস্তারিত তুলে ধরাবো। পাইলস বা হেমোরয়েড এমন একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা প্রায়ই ব্যাথা অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

পাইলস-থেকে-চিরতরে-মুক্তির-উপায়পাইলস এর কারনে রক্তক্ষরণ, ফুলে যাওয়া, যন্ত্রণা অনেক কিছু হতে পারে। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির জন্য সঠিক চিকিৎসা, খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন, জীবনধারার পরিবর্তন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আমরা এই প্রবন্ধে এসব বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

পেজ সূচিপত্রঃ পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়

পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়

পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কিভাবে ফাইল চিরতরে মুক্তি করা যায়। পায়ের যেমন একটি সাধারণ সমস্যা যা কোন মানুষের হলে সে বেশি অস্বস্তি বোধ করে। এমনকি এ ধরনের সমস্যার কারণে পরবর্তীতে অনেক সমস্যা হতে পারে। তাই আমাদের এর সঠিক চিকিৎসা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির জন্য আমাদের কিছু নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে। এই আর্টিকেলে আমি আপনাদেরকে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি, খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন, জীবনধারণের পরিবর্তন, বিভিন্ন ধরনের মেডিকেল চিকিৎসা, সার্জিক্যাল চিকিৎসা, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা এবং কিছু কার্যকরী যে ব্যায়াম রয়েছে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরবো। আশা করি আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।

পাইলস কি এবং এর প্রকারভেদ

পাইলস কি এবং এর প্রকারভেদ প্রথমেই আমরা এ বিষয়ে সম্পর্কে জেনে নেই। কেননা একটি রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে সেই বিষয় সম্পর্কে জানা অতীব জরুরী। কারণ সে বিষয় সম্পর্কে যদি জানা থাকে তাহলে দিকনির্দেশনা গুলো সঠিকভাবে মেনটেন করা যায়। নিম্নে পাইলস কি এবং এর প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

পাইলস

পাইলস এটি হেমোরয়েডস নামেও ডাকা হয় বা পরিচিত। এটি মলদ্বারের বা পায়ুপথের শিরা গুলোর এক ধরনের ফোলা ভাব বা স্ফীত অবস্থা। এটি মূলত মলদ্বারের ভেতরে বা বাইরের অংশ শিরার উপর চাপ পড়ার কারণে হয়। পাইলসের ফলে মলদ্বারের অঞ্চলে অনেক ব্যথা, রক্তক্ষরণ, চুলকানি এবং অস্বস্তি অনুভূত হয়।

প্রকারভেদ

পাইলস মূলত দুই প্রকার।

অভ্যন্তরীণ পাইলস

এই পাইলস মলদ্বারের অভ্যন্তরে থাকে এবং সাধারণত কম ব্যথা যুক্ত হয়। অনেক সময় অনুভব করতে পারা যায় না। তবে মলত্যাগের সময় রক্তপাত হয়।

বাহ্যিক পাইলস

এই পাইলসটি মলদ্বারের বাইরের অংশে থাকে এবং এটি প্রায় চুলকানি, ব্যথা ও ফোলা ভাব সৃষ্টি করে। বাহ্যিক পাইলস কখনো কখনো জমাট বাঁধতে পারে, যা অনেক বেশি যন্ত্রদায়ক হয়।

আরও পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় সজনে পাতার সকল উপকারিতা

পাইলসের কারণ ও লক্ষণসমূহ

পাইলসের কারণ ও লক্ষণসমূহ চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক।পাইলস একবার হলে পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তবে স্বাস্থ্যকর জীবনধারা ও সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এই সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। নিম্নে পাইলসের কিছু সাধারণ কারণসমূহ উল্লেখ করা হলো।

পাইলসের কারণসমূহ
  • দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা
  • অতিরিক্ত মলত্যাগের চাপ
  • ওজন বৃদ্ধি বা স্থূলতা
  • কোষ্ঠকাঠিন্য
  • গর্ভাবস্থায়
পাইলসের লক্ষণসমূহ
  • রক্তকরণ
  • জ্বালা হওয়া
  • চুলকানি হওয়া
  • যন্ত্রনা হওয়া
  • ফোলা ভাব

আরও পড়ুনঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার

পাইলস নির্ণয় করার পদ্ধতি

পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এই আর্টিকেলে চলুন এবার জেনে নেই পাইলস নির্ণয় করার পদ্ধতি। কোনো কিছুর চিকিৎসা করতে হলে অবশ্যই সে চিকিৎসা করার আগে তা নির্ণয় করা প্রয়োজন। তাই পাইলস নির্ণয় করার পদ্ধতি গুলো জানা আবশ্যক। নিম্নে পাইলস নির্ণয় করার পদ্ধতি গুলো উল্লেখ করা হলো।
পাইলস-নির্ণয়-করার-পদ্ধতি
পাইলস নির্ণয় পদ্ধতি

পাইলস নির্ণয় করার জন্য প্রাথমিক পরীক্ষার পাশাপাশি বিভিন্ন পরীক্ষার উপর গুরুত্ব দেওয়া হয় যেমন-
  • কোলনোস্কোপি
  • প্রোক্টোস্কোপি
  • অ্যানোসস্কোপি

পাইলস নিরাময়ের ঘরোয়া পদ্ধতি

পাইলস নিরাময়ের ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো জানা থাকলে আমাদের অনেক ভালো হয়। কেননা আমরা অল্প সময়ের মধ্যে ঘরোয়া পদ্ধতিতে কম খরচে সঠিক চিকিৎসা পেয়ে যেতে পারি। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এই প্রবন্ধে পাইলস নিরাময়ে কিছু কার্যকরী পদ্ধতি আপনাদের মাঝে নিম্নে তুলে ধরলাম।

সিটজ বাথ
প্রতিদিন কয়েকবার গরম পানির সিটজ বাথ নেওয়া অনেক ভালো। এটি পাইলসের ব্যথা কমাতে সহায়ক। এটা করতে হলে গরম পানি একটি বড় বালতিতে নিতে হবে এবং এতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ধরে বসে থাকতে হবে। এটি করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে ব্যথা কমাতে সাহায্য করবে।

ফাইবার যুক্ত খাবার খেতে হবে
বেশি ফাইবার যুক্ত খাবার যেমন শাকসবজি ফল ও শস্য গ্রহন করতে হবে। ফাইবার মল নরম করতে সহায়তা করে যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ও মলত্যাগ করতে সহজ করে।

পর্যাপ্ত পানি পান
প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে শরীরে আদ্রতা বজায় থাকে এবং মল নরম হয়। কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।

নারকেল তেল ব্যবহার
বাহ্যিক পাইলসের জন্য নারকেল তেল প্রয়োগ করলে তা প্রদাহ কমাতে এবং ব্যথা হ্রাস করে। তেলটি দিনে কয়েকবার সরাসরি প্রয়োগ করতে পারেন।

অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার
অ্যালোভেরা জেল প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি হিসেবে কাজ করে এবং সেই সাথে পাইলসের ব্যথা ও ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে। বাহ্যিক পাইলসের জন্য এই জেলটি মলদ্বারের চারপাশে প্রয়োগ করতে হয়।

বরফ সেক দেওয়া
বরফের সেক করলে মলদ্বারের শিরাগুলোর ফোলাভাব ও ব্যথা হ্রাস পায়। বরফ সেক দিতে হলে একটি তোয়ালে বা কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধরে সংক্রামিত স্থানে সেক দিন।

মসলাযুক্ত এবং সিডরিং খাবার পরিহার
মসলাযুক্ত ও মসলা দিয়ে ভাজা খাবারে পাইলসের সংক্রমণ ও অস্বস্তি হয়। তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন। এ ধরনের খাবারের পরিবর্তে পুষ্টিকর খাবর গ্রহণ করুন।

লেবুর রস ও মধু
এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে এটি অন্ত্রের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এটি মল নরম করে এবং পাইলসের সমস্যায় কিছুটা আরাম দেয়।

বেশি সময় বসে থাকা যাবেনা
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা এড়িয়ে চলুন, কারন এটি মলদ্বারের শিরাগুলোতে অতিরিক্ত চাপ দেয়। প্রয়োজনে কিছুক্ষণ পরপর উঠুন এবং সামান্য হাটুন।

পাইলস নিরাময়ে কার্যকারী ব্যায়াম

পাইলস নিরাময়ে কার্যকারী ব্যায়াম রয়েছে। এই ব্যায়ামগুলো করলে পাইলসের সমস্যা অনেকটা দূর হয়ে যায়। তাই অন্য সকল কাজের পাশাপাশি এই কাজটি করলেও পাইলস সমস্যা দূর হয়ে যেতে পারে। নিম্নে কয়েকটি কার্যকরী ব্যায়ামের কথা উল্লেখ করা হলো।

নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করা যায় যেমন- হাটা, দৌড়ানো, যোগব্যায়াম। এ সকল ব্যায়ামগুলো শিরা গুলোকে সুস্থ রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে।

পাইলস নিরাময়ে আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ চিকিৎসা

পাইলস নিরাময় আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ চিকিৎসা সম্পর্কে চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এই আর্টিকেলে এখন আমরা জানবো কিভাবে পাইলস নিরাময় করতে আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ চিকিৎসা অনেক কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। নিম্নে পাইলস নিরাময় আয়ুর্বেদিক ও ভেষজ চিকিৎসার কথা উল্লেখ করা হলো।
পাইলস-নিরাময়ে-আয়ুর্বেদিক-ও-ভেষজ-চিকিৎসা
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় ত্রিফলা, হরীতকী, আমলকির, অ্যালোভেরা জেল, নিম পাতা, পিপুল, অশ্বগন্ধা, মধু এবং লেবু, যষ্টিমধুর মত ভেষজ উপাদান। এগুলো পাইলস নিরাময়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
  • ত্রিফল একটি প্রাচীন আয়ুর্বেদিক ওষুধ। এটি মূলত কোষ্ঠকাঠিন্য অন্ত্রের কার্যক্ষমতা উন্নত করে। এটি প্রতিদিন রাতে এক চামচ ত্রিপুরা চূর্ণ গরম পানির সাথে খেলে মল নরম হয়।
  • হরিতকী একটি প্রাকৃতিক ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করে। এটি অন্ত্রের পরিস্কার ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এটি মলত্যাগ সহজ করে এবং পাইলসের চাপ কমায়।
  • আমলকি বা আমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এটি হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন এক গ্লাস আমলকির রস খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধ করে ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে।
  • অ্যালোভেরা জেল মূলত প্রদাহ বিরোধী গুণাবলীর জন্য পরিচিত। বাহ্যিক পাইলসের জন্য অ্যালোভেরা জেল অনেক ভালো করতে পারে।
  • নিমপাতায় অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টিসেপ্টিক গুণ রয়েছে, যা পাইলস সংক্রমণ কমাতে পারে। আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে চুলকানি ও ব্যথা কমে।
  • পিপুলের গুড়া হজমশক্তি বাড়ায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এক চামচ পিপলের গুঁড়া মধুর সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খেলে পাইলসের উপসর্গ কমে যায়।
  • অশ্বগন্ধা হজম বৃদ্ধি করে, মানসিক চাপ হ্রাস করে এবং সেই সাথে উপসর্গ কমাতে সাহায্য করে। অশ্বগন্ধা পাউডার দুধের সাথে খেতে পারেন।
  • যষ্টিমধু এটি অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং মলত্যাগ সজ করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে মলদ্বারের শিরা গুলোতে চাপ কমায়। মধুর সাথে বা এক চামচ যষ্টিমধুক গুড়া গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে একবার খাওয়া যায়।

পাইলস প্রতিরোধের কিছু উপায়

পাইলস প্রতিরোধের কিছু উপায় চলুন আমরা এখন এ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিই। পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায় এই প্রবন্ধে পাইলস প্রতিরোধে যে সকল উপায় আছে সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো।
  • পাইলস প্রতিরোধ করতে হলে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে যেমন উচ্চফাইবার যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
  • জীবনধারার পরিবর্তন করতে হবে অর্থাৎ পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান, নিয়মিত ব্যায়াম এবং টয়লেটের দীর্ঘ সময় না বসে থাকা ইত্যাদি নিয়ম মেনে চলতে হবে।
  • বিভিন্ন ধরনের মেডিকেল চিকিৎসা নিতে হবে। বিভিন্ন মেডিকেল চিকিৎসা যেমন ক্রিম মলম ব্যবহারের মাধ্যমে প্রাথমিক চিকিৎসা নেওয়া যায়।
  • সার্জিক্যাল চিকিৎসা নিলে ভালো হয়। লেজার সার্জারি, ব্যান্ড লিগেশন, ও হেমোরয়েডেক্টমি এগুলো পাইলস চিরতরে নিরাময়ের সহায়ক হয়।
  • পাইলস থেকে মুক্তি পেতে হলে কার্যকারী যোগাসন রয়েছে। যোগাসনের ভূমিকা পাইলস প্রতিরোধ করতে অপরিসীম ভূমিকা পালন করে। এখানে সহজ কিছু আসন যেমন মালাসন, ভুজঙ্গাসন, শিশাসন। এগুলো মলদ্বারের শিরাগুলোকে রিলাক্স করতে সাহায্য করে।

পাইলস থেকে মুক্তির দীর্ঘমেয়াদে প্রতিরোধ ব্যবস্থা

পাইলস থেকে মুক্তির দীর্ঘমেয়াদে প্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কে চলুন এবার বিস্তারিত জেনে নেই। পাইলস একটি সাধারণ সমস্যা যা একবার হলে আবার ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে। তাই আমাদের এই সমস্যা থেকে কিভাবে মুক্তির পথ মিলবে সে বিষয়ে জানা অতীব জরুরী। নিম্নে পাইলস থেকে মুক্তির দীর্ঘমেয়াদে প্রতিরোধ ব্যবস্থা উল্লেখ করা হলো।

পাইলস থেকে সম্পূর্ণ মুক্তি পাওয়ার পরও এটি পুনরায় হতে পারে। তাই দীর্ঘমেয়াদে কিছু প্রতিরোধক মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত। যেমন খাদ্যাভ্যাস, জীবনধারার পরিবর্তন, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান, ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়া, ভাজা জাতীয় জিনিস পরিহার করা, সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ এগুলো পাইলস থেকে মুক্তির দীর্ঘমেয়াদে প্রতিরোধ ব্যবস্থা। এ সকল কাজগুলো সঠিকভাবে মেনে চললে পাইলস সমস্যা দীর্ঘমেয়াদে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে উঠে।

শেষ কথা

পাইলস একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এটি একটি বিরক্তিকর সমস্যা। যা নিয়ন্ত্রণ রাখতে হলে সঠিক সময়ে চিকিৎসা, জীবনধারার পরিবর্তন এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গঠন করা অনেক জরুরী বা প্রয়োজন। 

আশা করি উপরিক্ত আলোচনা থেকে আপনি উপকৃত হবেন। এ সকল গাইডের মাধ্যমে আপনি পাইলস থেকে মুক্তির উপায় সম্পর্কে জেনে প্রয়োজনীয় জ্ঞান অর্জন করতে সক্ষম হবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জিনেউস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url