পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলে এখন আমরা এ বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। পাউডার দুধ হল এমন তরল দুধকে বিশেষ প্রক্রিয়া করে শুকিয়ে গুড়া রূপে পরিণত করা একটি খাদ্য পণ্য।
এটি বেশ কয়েক বছর ধরে এই সারা বিশ্বে এটি জনপ্রিয় ও প্রচলিত। বড় দুধের বেশ কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে তবে এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে যা জানা অত্যন্ত জরুরি বিষয়। এই আর্টিকেল আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়লে সবকিছু বিস্তারিত জানতে পারবেন।
সূচিপত্রঃ পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে আমি মনে করি। কেননা এটা স্বাস্থ্যের সাথে সম্পর্ক রয়েছে। তাই আমাদের এই দুধ সম্পর্কে জানা নিজের একান্ত দায়িত্ব বলে আমি মনে করি। পাউডার দুধের পুষ্টিগুণ যেমন আছে তেমনি এর স্বাস্থ্যঝুঁকি বা এর সীমাবদ্ধতাও রয়েছে।
এই আর্টিকেলে পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আপনাদের মাঝে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে। পাউডার দুধ অনেক স্বাস্থ্যের জন্য কিছু ঝুঁকি রয়েছে। কারণ সব মানুষের স্বাস্থ্য এক রকম নয়। কোন স্বাস্থ্যের জন্য এটা স্যুট করে আবার কোন স্বাস্থ্যের জন্য এটা স্যুট করে না। তাই আমাদের এই বিষয়ে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিম্নে এই বিষয়ে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
পাউডার দুধে কি এলার্জি আছে
এখন আমরা প্রথমেই জানবো পাউডার দুধে কি এলার্জি আছে? পাউডার দুধে এলার্জি থাকতে পারে এবং এটি অনেকের জন্য স্বাস্থ্য সমস্যা অনেক কারণ হতে পারে। এলার্জি সাধারণত দুধের প্রোটিন, যেমন ক্যাসেইন এবং ওয়েহ প্রোটিন থেকে হয়ে থাকে। দুধে এলার্জির কারণে শরীরে নানারকম প্রতিক্রিয়া হতে পারে, যেমন চুলকানি বা হজমে সমস্যা, ফুসকুড়ি, হাচি ও গলা চুলকানো।
পাউডার দুধ মূলত তরল দুধ কি শুকিয়ে করা হয়। এতে প্রায় সব উপাদনে থাকে তরল দুধের মত। পাউডার দুধে দুধের প্রোটিন ক্যাসেইন এবং ওয়েহ থাকে যা দুধের এলার্জির প্রধান কারণ বলে গবেষকরা তুলে ধরেছে। যাদের শরীরে প্রোটিন সহ্য করতে পারে না সেসব শরীরে এলার্জির অনুভব হয়। এলার্জির বিভিন্ন লক্ষণ রয়েছে যেগুলো থাকলে বোঝা যায় যে তার এলার্জি হচ্ছে।
এলার্জির প্রধান লক্ষণ গুলোর মধ্যে হচ্ছে ত্বকের সমস্যা যেমন ফুসকুড়ি, লালচে ভাব ও চুলকানি।এছাড়া আরো লক্ষণ দেখা যায় যেমন নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, শ্বাস নিতে অসুবিধা হওয়া ও হাচি দেওয়া।আবার আরেকটি লক্ষণ দেখা যায় হজমের সমস্যা অর্থাৎ বমি হওয়া, পেটে ব্যথা ও ডায়রিয়া হওয়া। আবার আনাফাইল্যাক্সিস হতে পারে। এটি কিন্তু মারাত্মক প্রক্রিয়া।
পাউডার দুধ খাওয়ার নিয়ম
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলে এখন আমরা জানবো পাউডার দুধ খাওয়ার নিয়ম। পাউডার দুধ খাওয়ার ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ এটি সঠিক পুষ্টি ও স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে সহায়তা করে। নিম্নে পাউডার দুধ খাওয়ার আলোচনা করা হলো।
প্রথমে পরিষ্কার পাত্র ব্যবহার করতে হবে। যেকোনো পাত্র বা বাটি যেটাতে দুধ তৈরি করবেন সেটা অবশ্যই ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। দ্বিতীয়ত পানি ফুটিয়ে ঠান্ডা করতে হবে। ছাড়ত বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করার জন্যই পানি ফুটিয়ে তা ঠান্ডা করে নিতে হবে। তৃতীয়ত পরিমান মত পাউডার ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত প্রতিটি ব্যান্ডের প্যাকেটের গায়ে নির্দিষ্ট পরিমাণ দেয়া থাকে।
প্রাপ্তবয়স্কের ক্ষেত্রে ২ টেবিল চামচ এবং পাউডার দুধ সাধারণত এক গ্লাস পানিতে গুলে খেতে হবে। চতুর্থতো ভালোভাবে মিশাতে হবে। অবশ্যই পানি ও পাউডার এমন ভাবে মিশাতে হবে যেন পাউডার ভালোভাবে পানির সাথে মিশে যায়।ভালোভাবে দেখে নিতে হবে যেন পাউডার দুধ দলা বা জটা ধরে না থাকে।
পাউডার দুধ যেকোনো সময় খাওয়া যেতে পারে, তবে এর কয়েকটি সময়োপযোগী খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। এটি সকালের নাস্তায় দুধ চা কফি দুধের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়। আবার রাতের খাবারের পরে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস দুধ খাওয়া যায়।আবার কোন কাজ করার পর কাজ শেষে শরীরের প্রোটিন চাহিদা মেটাতে এ দুধ খাওয়া যায়।
আরও পড়ুনঃ ৭ দিনে ১০ কেজি ওজন কমানোর উপায়
পাউডার দুধের উপকারিতা
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলে যেটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পাউডার দুধের উপকারিতা, এ বিষয় সম্পর্কে এখন আমরা বিস্তারিত জানবো। পাউডার দুধের একটি উপকারিতা রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী সংরক্ষণ। পাউডার দুধ শুকনো হওয়ার পর এটি দীর্ঘ সময় ধরে সংরক্ষণ করা যায়।তরল দুধের মত সহজেই এটা নষ্ট হয় না।
এটি বিশেষত সেইসব অঞ্চলে অত্যন্ত কার্যকর হয় যেখানে ফ্রিজিং বা কোল্ড স্টোরেজদের সুবিধা অনেক কম। আবার আরেকটি উপকারিতা রয়েছে সহজে পরিবহন করা। এটি হালকা এবং ছোট প্যাকেট হওয়ায় অনেক সহজে পরিবহন করা যায় এবং দূরবর্তী স্থানে নিয়ে যাওয়া যায়। এর ফলে প্রত্যন্ত অঞ্চলে দুধের প্রয়োজন মেটানোর জন্য এটা অনেক ভালো ব্যবস্থা।
পাউডার দুধে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি সহ বিভিন্ন প্রয়োজনে পুষ্টি উপাদান রয়েছে।এগুলো হাড় মজবুত করতে এবং শরীরের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশে অনেক সাহায্য করে থাকে। তরল দুধের মতই এটিও শরীরে অনেক পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে। পাউডার দুধের আরেকটি উপকারিতা হচ্ছে ব্যবহারের সুবিধা।
খুব সহজেই পানির সাথে মিশিয়ে তরল দুধে রূপান্তর করা যায়। এটি বিভিন্ন রান্নাবান্নায় বিশেষ করে চা, কপি, ডেজার্ট তৈরিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া আরো অনেক ধরনের খাওয়ার রয়েছে যেগুলো তৈরির উপকরণ হিসেবে পাউডার দুধ ব্যবহার করা হয়।
পাউডার দুধের অপকারিতা
পাউডার দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা এই আর্টিকেলের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে পাউডার দুধের অপকারিতার বিষয়টি। নিম্নে পাউডার দুধের অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো।পাউডার দুধের একটি অপকারিতা হচ্ছে অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাতকরণ। এটি অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত করতে উচ্চ তাপমাত্রা প্রয়োগ করতে হয়।
এই উচ্চ তাপমাত্রা প্রক্রিয়াজাত করার ফলে দুধে থাকা কিছু ভিটামিন ও মিনারেল এবং প্রাকৃতিক উপাদান হারিয়ে যেতে পারে। বিশেষভাবে ভিটামিন সি এবং কিছু বায়োলজিক্যাল প্রোটিন নষ্ট হয়ে যায়।এর আরেকটি অপকারিতা রয়েছে সেটা হচ্ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। অনেক সময় পাউডার দুধে সংরক্ষণকারী অতিরিক্ত শর্করা এবং রাসায়নিক উপাদান যোগ করা হয়।
যার ফলে এইসব উপাদান দীর্ঘমেয়াদিদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। বিশেষত ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অতিরিক্ত শর্করা ক্ষতির কারণ হতে পারে। এরপর আরেকটি বিষয় রয়েছে শিশুর জন্য ঝুঁকি। শিশুদের জন্য মায়ের দুধের কোন বিকল্প নেই। তবে পাউডার দুধের পরিবর্তে মায়ের দুধ বা বিশেষ ফর্মুলা দুধ বেশি নিরাপদ।
অনেক সময় পানির সাথে সঠিক অনুপাতে মিশ্রণ না হলে শিশু পুষ্টি পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ করা যায়না। যার ফলে স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। আরেকটি অপকারিতা রয়েছে সেটা হল সংবেদনশীল পেটের সমস্যা। যেমন ল্যাকটোজ অসহিষ্ণু ব্যক্তিরা পাউডার দুধ খেলে হজম জনিত সমস্যা যেমন গ্যাস, পেট ফাঁপা বা ডায়রিয়া হতে পারে। এ কারণে তাদের জন্য এটি ব্যবহারের আগে সতর্ক হওয়া জরুরি বিষয়।
আরও পড়ুনঃ মাথায় উকুন হলে করণীয় কি
পাউডার দুধের অপকারিতা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা
পাউডার দুধের অপকারিতা প্রতিরোধ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা চলুন জেনে নেয়া যাক। এতক্ষণ আপনারা জানলেন দুধের অপকারিতা সম্পর্কে। দুধে এলার্জি প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে ভালো পদ্ধতি হলো দুধজাত পণ্য এড়িয়ে চলা।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় ডাক্তার এন্টিহিস্টামিন বা ইপিপেন (এনাফাইল্যাক্সিস প্রতিরোধের জন্য) ব্যবহার করতে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। আরেকটি প্রতিরোধক চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে সেটা হচ্ছে বিকল্প পণ্য। যারা দুধে এলার্জিতে ভুগে তাদের বিকল্প পণ্য ব্যবহার করা যেতে পারে। কিছু বিকল্প পণ্য রয়েছে যেমন- সয়া দুধ, বাদামের দুধ, ওট দুধ।
যে সকল শিশু এলার্জিতে ভোগে বেশির ভাগ শিশুই দেখা যায় বয়স বাড়ার সাথে সাথে এ সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারে। যে শিশুরা দুধে এলার্জি ভোগ করে সেই শিশুদের সঠিক বিকল্প দুধ যেমন বিশেষ সয়া ফর্মুলা বা হাইড্রোলোজাইড ফর্মুলা দিতে হবে।
কোন ব্যান্ডের গুঁড়ো দুধ ভালো
কোন ব্যান্ডের গুঁড়ো দুধ ভালো চলুন এ বিষয় সম্পর্কে জেনে নিন। বাংলাদেশে বেশ কিছু ব্যান্ডের গুঁড়ো দুধ পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন ব্যান্ডের গুঁড়ো দুধের গুণগত মান নির্ভর করে তার উপাদান উৎপাদন পদ্ধতি এবং ভোক্তাদের পছন্দের ওপর। নিম্নে বাংলাদেশের কয়েকটি জনপ্রিয় গুঁড়ো দুধের ব্যান্ডের তালিকা দেওয়া হলো যেগুলো সাধারণত ভোক্তাদের মধ্যে প্রশংসিত রয়েছে।
এর মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য গুঁড়ো দুধ হচ্ছে ডাচ বেবী ( Dutch Baby )। এটি উৎপাদনকারী হচ্ছে ফ্রিসল্যান্ডক্যাম্পিনা।এর বিশেষত্ব হচ্ছে শিশুদের জন্য তৈরি। পুষ্টিমান ও স্বাদ অনেক ভালো বলে ভোক্তরা বিবেচনা করেন। এটিতে পুষ্টি উপাদানের মধ্যে রয়েছে উচ্চমাত্রা ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন।
আরেকটি পাউডার দুধ বা গুঁড়ো দুধ হচ্ছে ডানো ( DANO ), এটি উৎপাদনকারী কোম্পানি হচ্ছে আরলা ফুডস। এই দুধের বিশেষত্ব হচ্ছে দুটি খুবই মসৃণ এবং সুস্বাদু বিশেষ করে বড়দের জন্য। এটি সহজে গলে যায় ও পান করা সময় তাজা স্বাদের অনুভূতি পাওয়া যায়। এর পুষ্টি উপাদানের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, ক্যালসিয়াম ও অন্যান্য ভিটামিনে সমৃদ্ধশালী।
এছাড়া রয়েছে ফুল ক্রিম মিল্ক ( Marks Full Cream Milk ), এটি মূলত উৎপাদনকারী আবুল খায়ের গ্রুপ। এটির বিশেষত্ব হচ্ছে এটি বাংলাদেশের প্রিমিয়াম একটি ব্যান্ড স্থানীয় ভোক্তাদের মধ্যে এর পুষ্টি মান ও স্বাদ খুবি জনপ্রিয়। পুষ্টি উপাদানের মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, ফ্যাট, এবং মিনারেল।
এরপরে রয়েছে ( Fresh Fortified Milk Powder ), এই গুঁড়ো দুধ উৎপাদনকারী হচ্ছে মেঘনা গ্রুপ। এর বিশেষত্ব হচ্ছে এটি একটি ভাল মানের বাংলাদেশি ব্যান্ড। এতে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনযুক্ত আছে পুষ্টি উপাদানের মধ্যে রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং আয়রন।
পাউডার বা গুঁড়ো দুধের দাম
পাউডার বা গুঁড়ো দুধের দাম কত হতে পারে বা বাংলাদেশে উপরে বর্ণিত দুধগুলোর কেমন দাম এ সকল বিষয়ে এখন বিস্তারিত জেনে নেব। এই দামটি মূলত অক্টোবর ২০২৪ অনুযায়ী। প্রথমে হচ্ছে ডাচ বেবী ( Dutch Baby ) ৪০০ গ্রামঃ এটা প্রায় ৫৫০-৬০০ টাকা। ৯০০ গ্রামঃ এটা প্রায় ১২০০-১৩০০ টাকা।
এরপর হচ্ছে ডানো ( DANO ) ৫০০ গ্রাম, প্রায় ৫৫০-৬০০ টাকা। ১০০০ গ্রামঃ প্রায় ১১০০-১২০০ টাকা, ২৫০০গ্রামঃ প্রায় ২৬০০-২৮০০ টাকা। তারপর হচ্ছে ফুল ক্রিম মিল্ক ( Marks Full Cream Milk ) ৫০০ গ্রাম, প্রায় ৪৫০-৫০০ টাকা। ১০০০ গ্রামঃ প্রায় ৯০০-১০০০ টাকা। ( Fresh Fortified Milk Powder ) ৫০০ গ্রাম, ৪৫০- ৫০০ টাকা। ১০০০ গ্রামঃ প্রায় ৯০০-১০০০ টাকা।
শেষ কথা
পরিশেষে বলা যায় পাউডার দুধের যেমন উপকারিতা আছে তেমনি অপকারিতা ও আছে। বিভিন্ন ব্যান্ডের পাউডার দুধ বা গুঁড়ো দুধের স্বাদ ও পুষ্টিমান ব্যবহারকারীদের জন্য ভিন্ন রকম হয়ে থাকতে পারে।
আবার বিভিন্ন ব্যান্ডের দুধের দাম বিভিন্ন রকম থাকতে পারে, এর দামটি বাজারে ওঠা নামা করতে পারে। আপনাদের কাছে যদি আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটি ফলো দিয়ে আমার পাশে থাকবেন।
জিনেউস আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url